বাক্ ১৪১ ।। যেরকম কবিতায় উড়তে শিখি
পাখি শিকার করে আনে বাবা আর আমরা পাখির মাংস রান্না করে খাই। জঙ্গলে বসে চাঁদ
দেখি। সারারাত একটা অদ্ভুত জাদু পৃথিবীতে ঘুরতে ঘুরতে মানুষগুলোকে ঘোড়া করে তোলে
নয়তো ভেড়া। পিলপিল করে এগিয়ে যাই আমরা। বাবার সঙ্গে আমি আমার সঙ্গে মা মায়ের সঙ্গে
চাঁদ। এরকম ছলকে চলতে চলতে কোথায় পৌঁছই আমরা? পাহাড়ের দিকে চাঁদ ওঠে আমাদের মাংসের
রাত ফুরিয়ে যেতে গিয়ে একটি হরিণ শাবক প্রসব করে।
২
আমাকে এই রান্নাগুলো শিখে নিতে হবে। তারপর মাকে এবং বাবাকে মিশিয়ে
যে-প্রক্রিয়ার ফল হবে তার কোনো নাম থাকবে না। ঘুড়ি ওড়াতে ওড়াতে পাশের বাড়ির লখাই
ঘুড়ি হয়ে গেল। এই সব লবণ কিংবা ধানের ব্যাপারে কেউ কথা বলে না। শুধু মন্দ্র। একটা
আওয়াজ বাজে একটা রতি খুলে আসে শরীরে। কোথাও কেউ নেই। তবুও শরীরগুলোকে উড়তে দেখি।
বাতাসহীন।
বাহ। খুব সুন্দর। প্রথমটি বিশেষ করে
ReplyDeleteকবিতা সংক্রান্ত অধ্যয়ন আর নিজস্ব বোধের সৃজন চমৎকার ফুটিয়ে তুলতে পার সব লেখাতেই। দক্ষতা।
ReplyDeleteখুব ভালো লাগলো
ReplyDeleteখুব ভালো লাগলো ভাই।
ReplyDeleteMagic Realistic and mythical.
ReplyDeleteঅদ্ভুত , সুন্দর।
ভীষণ সুন্দর লেখা শতানীক । এ লেখার সম্পূর্ণ সিরিজটা পড়তে পারলে বড় ভাল হত । সিরিজ হবে কি লেখাটার ? ভেবে দেখো ।
ReplyDelete।। শুভদীপ নায়ক ।।
না গো। দুটোই লিখেছিলাম।
Deleteকিভাবে যে এমন লেখ বুঝতে পারিনা। বারবার পড়ি, বারবার পড়তে চাই তোমার লেখা ভাই 😊
ReplyDelete