বাক্ ১৪১ ।। ভাঙারাত্রি জরায়ু থেকে
অক্ষয় ডায়েরির ভাঁজে, পুড়তেছে জন্মান্ধ মানুষ
এবং, সে কথা চিহ্নসমেত লেখা হচ্ছে— শেকড়ে!
ভাঙা— রোদবৃক্ষ, রাত্রির যোনি জুড়ে শুয়ে থাকে
ত্রস্তলিপি, নিঃশব্দ সোমপুর, ভাষার ভেতর ফুটে
আছো এক ব্যর্থ হাসি— চ্যাপলিন, উড়ছে পত্রাদি,
নদীতটে বসে শুনি ত্রিফলা ধ্বস্ত পুরাণ, যেন বা
বানপ্রস্থ— চন্দ্রাহত প্রাচীর, হাওয়ার রন্ধ্রে ঘুমিয়ে
একজন সামুরাই— খসা তরবারি, কফিন, একটি
দীর্ঘ— কবিতা, যার নিঃশ্বাসের ভারে কাঁপছে দূর
একত্রিশে জানুয়ারি...
অক্ষয় ডায়েরির ভাঁজে, পুড়তেছে জন্মান্ধ মানুষ
এবং, সে কথা চিহ্নসমেত লেখা হচ্ছে— শেকড়ে!
ভাঙা— রোদবৃক্ষ, রাত্রির যোনি জুড়ে শুয়ে থাকে
ত্রস্তলিপি, নিঃশব্দ সোমপুর, ভাষার ভেতর ফুটে
আছো এক ব্যর্থ হাসি— চ্যাপলিন, উড়ছে পত্রাদি,
নদীতটে বসে শুনি ত্রিফলা ধ্বস্ত পুরাণ, যেন বা
বানপ্রস্থ— চন্দ্রাহত প্রাচীর, হাওয়ার রন্ধ্রে ঘুমিয়ে
একজন সামুরাই— খসা তরবারি, কফিন, একটি
দীর্ঘ— কবিতা, যার নিঃশ্বাসের ভারে কাঁপছে দূর
একত্রিশে জানুয়ারি...
Nice bro
ReplyDelete